May 2, 2024, 12:21 am
সর্বশেষ:
মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দুদকের পরিচালক থেকে মহাপরিচালক পদে পদন্নোতি পেলেন শিরিন পারভীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন মন্ত্রী–এমপিদের চাপে মাঠ প্রশাসন,  স্পিকারকে চিঠি দেবে ইসি মেঘনায় পাকের ঘরে রাতে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা মেঘনায় ফেসবুক ‘ফেক’ আইডির বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর অভিযোগ শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হেট্ট্রিক করতে ভোটারের দ্বারেদ্বারে শিরিন মেঘনায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় জনাকীর্ণ কমিউনিটি ক্লিনিক ভবনে চলছে কার্যক্রম

সাবেক মেয়র মান্নানের এক বছর কারাদণ্ড, জরিমানা ৫০ লাখ

১৮ নভেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র অধ্যাপক এমএ মান্নানের এক বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ সৈয়দ কামাল হোসেনের আদালত এই রায় ঘোষণা করেন। একই সঙ্গে তাকে ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরো তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে তাকে।

বুধবার (১৮ নভেম্বর) দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, মঙ্গলবার ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক সৈয়দ কামাল হোসেন এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় মান্নান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি আপিল সত্ত্বেও জামিন আবেদন করলে বিচারক তার জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। এছাড়া একই মামলায় গোলাম কিবরিয়া নামে এক আসামিকে খালাস দেন আদালত।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র থাকাকালে (২০১৩ সালের ১৮ আগস্ট থেকে ২০১৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত) ৯৯৯টি ভুয়া ভাউচারের অনুদান ও ব্যয় দেখিয়ে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ত্রাণ এবং দরিদ্র তহবিল থেকে ৪৯ লাখ ১ হাজার ৮৪৮ টাকা আত্মসাৎ করেন এম এ মান্নান।

এ ঘটনায় দুদকের উপসহকারী পরিচালক শামসুল আলম ২০১৬ সালের ২৩ জুন গাজীপুরের জয়দেবপুর থানায় মান্নান ও তার সহযোগী গোলাম কিবরিয়ার বিরুদ্ধে জয়দেবপুর থানায় একটি মামলা করেন।

২০১৭ সালের ১২ জানুয়ারি মান্নান ও গোলাম কিবরিয়ার নামে চার্জশিট দাখিল করে দুদক। এরপর গাজীপুরে স্পেশাল জজ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিচারের জন্য ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতে বদলি করেন। ২০১৯ সালের ১৭ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন ঢাকার বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালত। এ মামলায় বিভিন্ন সময় ছয়জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা