May 2, 2024, 9:59 pm
সর্বশেষ:
মাদ্রাসার বরাদ্দকৃত অর্থ আত্মসাত করেছে অধ্যক্ষ মেঘনায় বিএনপি থেকে বহিস্কৃত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করায় একাধিক নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দুদকের পরিচালক থেকে মহাপরিচালক পদে পদন্নোতি পেলেন শিরিন পারভীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন মন্ত্রী–এমপিদের চাপে মাঠ প্রশাসন,  স্পিকারকে চিঠি দেবে ইসি মেঘনায় পাকের ঘরে রাতে আগুন দিয়েছে দূর্বৃত্তরা মেঘনায় ফেসবুক ‘ফেক’ আইডির বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর অভিযোগ শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে হেট্ট্রিক করতে ভোটারের দ্বারেদ্বারে শিরিন মেঘনায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় জনাকীর্ণ কমিউনিটি ক্লিনিক ভবনে চলছে কার্যক্রম

গজারিয়ায় বন্দোবস্ত প্রাপ্ত ভূমি মালিক কে মালিকানা বঞ্চিত করে জোরপূর্বক দখলের অভিযোগ

১৭ নভেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, গজারিয়া প্রতিনিধিঃ :

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় হোসেন্দি ইউনিয়নের রঘুরচর মৌজায় চর্চা আর এস ১৫৪/১৬৩ দাগে ৪০ শতাংশ জমি বন্দোবস্ত কেস ৫০/৮৯-৯০ । রবিউল্লা ও তার স্ত্রী ফাতেমা প্রাপ্ত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে নালিশী জমিতে স্থানীয় সংবাদ কর্মীদের কে জমির মালিক রবিউল্লা বেপারী ও তার স্ত্রী ফাতেমা বেগম জানান একই এলাকার নতুনচর গ্রামের মহিউদ্দিন মোল্লা জাল দলিলের মাধ্যমে মালিকানা হয়ে আমাদের ভরাট ও দখলীয় মালিকানা বন্দোবস্ত জমিতে জোরপূর্বক ভাবে ঘর তৈরির চেষ্টা করছে। আমরা জমিতে ঘর বাড়ি ও গাছপালা লাগাতে চাইলে তারা আমাদের মারপিট ও হুমকী দিয়ে তাড়িয়ে দিচ্ছে। আমাদের বলছে তোমরা বিক্রি করেছ। তোমাদের মালিকানা এখানে নেই। আমরা গরীব অসহায় কয়েকবার সালিশ হয়েছে। মহিউদ্দিন সালিশে উপস্থিত হয় নাই।

ভূমি মালিক রবিউল্লা ও তার স্ত্রী তাদের বন্দোবস্তকৃত জমি দখল পেতে প্রশাসনের সহযোগীতা আশা করছেন। রঘুরচর গ্রামের রফিক( ৭৫) জানান মহিউদ্দিন মোল্লা একাধিক ব্যক্তির বন্দোবস্ত জমি না কিনে জোরপূর্বক ভাবে দখলে আছে। জাল দলিল করে তা বেচা বিক্রি করছে। অভিযুক্ত মহিউদ্দিন মোল্লা জালজালিয়াতী দলিলের কথা অস্বীকার করে জানান তিনি ষ্টাম মাধ্যমে তাদের কাছ থেকে ক্রয় করেছেন। ২০০৬ সালে ক্রয় শেষ জমিতে দখল থেকে একই এলাকার মহেলা ও ফিরোজ নামে দুইজনের কাছে বিক্রি করেছেন সে জমি। মহিউদ্দিন মোল্লা আরও জানান ক্রয়কালিন সময়ে সাক্ষী ওয়াজকরনী এবং কালু সরকার দুইজনই মারা গেছেন। গজারিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি কর্মকর্তা এসএম ইমাম রাজি টুলু জানান ৮৯-৯০ সালে বন্দোবস্ত দেয়া জমি বেচা বিক্রি বৈধ নয়। কেউ বেচা বিক্রি করে থাকলে তার বন্দোবস্ত প্রাপ্তি বাতিল হবে। জাল দলিলের মাধ্যমে মালিকানা ও জবরদখলের প্রশ্নই উঠে না। এমন ঘটনা কেউ করে থাকলে অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা