April 16, 2024, 5:18 am
সর্বশেষ:
মেঘনায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত মেঘনায় কাঁঠালিয়া প্রজন্ম সামাজিক সংস্থার ঈদ সামগ্রী বিতরণ মেঘনায় বিনোদন কেন্দ্র না থাকায় ঈদ আনন্দে ভাটা, নিরসন জরুরি এততান কিরতি আনছত, ঘরে আছেনা! মেঘনায় গণ ও যুব অধিকারের ইফতার বিতরণ রাস্তা ও ড্রেন নির্মাণ কাজে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার ফতেহাবাদ ইউনিয়ন আওয়ামী মৎসজীবী লীগ : খোকন সভাপতি শরীফ হোসেন সম্পাদক মেঘনায় দোকানে আগুনের ঘটনায় বাবাসহ দুই ছেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রথম বারের মত শতভাগ অনলাইনে মনোনয়ন ফরম জমা দিবে প্রার্থীরা : মো.মুনীর হোসাইন খান রিটার্নিংকর্মকর্তার সাথে আচরণ বিধির মতবিনিময়ের পরেই এক প্রার্থী অপর প্রার্থীকে হুমকির অভিযোগ 

দেশ হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার: তথ্যমন্ত্রী

১৩ ডিসেম্বর ২০২০, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, দেশ হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সবার। এখানে ধর্মীয় বিষবাস্প ছড়ানো সম্পূর্ণ সংবিধানের লঙ্ঘন। এদের বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদ অব্যাহত রাখতে হবে। আমি সবাইকে দেশজুড়ে সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড বাড়ানোর অনুরোধ করছি।

রোববার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমাদের এই ভূখণ্ডে শত শত বছর ধরে ভাস্কর্য রয়েছে। বলা যায় সেই মুঘল আমল থেকে। স্বাধীনতার পরে বহু রাজনৈতিক নেতার ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু হঠাৎ করে কেন বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের বিরোধিতা করা হচ্ছে? আমরা কয়েকজন ধর্ম ব্যবসায়ীর কাছে ইসলাম ধর্মকে লিজ দেইনি।

তিনি বলেন, সৌদি আরবে ভাস্কর্য জাদুঘর রয়েছে। সে দেশের সড়কে সড়কে অনেক ভাস্কর্য। সেই দেশের মক্কা-মদিনার গ্রান্ড মুফতিরা কখনো ভাস্কর্য নিয়ে কিছু বলেননি। আমাদের দেশের কয়েকজন কি গ্রান্ড মুফতিদের চেয়েও বেশি বোঝেন। আসলে তারা ধর্ম ব্যবসায়ী।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ সালে মানুষ পুড়িয়ে মারা হয়েছে। শাপলা চত্বরে মাদরাসা ছাত্রদের এনে তাণ্ডব চালানো হয়েছে, বায়তুল মোকাররমে কোরআন শরিফে আগুন দেওয়া হয়েছে। যাদের নেতৃত্বে মাদরাসা ছাত্রদের এনে এই তাণ্ডব চালানো হয়েছে, তারা এর দায় এড়াতে পারেন না। তারাই এখন নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।

শত প্রতিকূলতা, প্রতিবন্ধকতা ও ষড়যন্ত্র সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রী দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র উপেক্ষা করে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু করা হয়েছে। দেশিয় কিছু সংগঠন সে সময় যেভাবে লাফালাফি করেছে, তারা এখন কোথায়? তারা এখন চুপসে গেছেন কেন? যারা কিছু হলেই লাফ দেয়, সংবাদ সম্মেলন করে রিপোর্ট প্রকাশ করেন। সেই সিপিডি-টিআইবি এখন কোথায়? তারা কি পদ্মাসেতু হওয়ায় খুশি হননি? আসলে তারা দেশের ভালো চায় না। তারা সবসময় আন্তর্জাতিক কুচক্রী মহলের দেশের দোসর হয়ে কাজ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা