April 19, 2024, 4:00 pm

পুকুর ভরাট কাজ বন্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ

৭ জানুয়ারি ২০২,বিন্দুবাংলা টিভি : মেঘনায় পুকুর ভরাট কাজ তদন্তক্রমে অনুরোধ ক্রমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ প্রদান করেছেন আর ডিসি উম্মে হাবিবা মিরা। গত ২৮ নভেম্বর ২০২১ ইং তারিখে উপজেলার কান্দারগাও  গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিম মুন্সির ছেলে মোঃ আসাদ উল্লাহর কুমিল্লা জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন। আদেশে বলা হয় মোঃ আসাদ উল্লাহ কুমিল্লা বিএস জরিপ অনুযায়ী ১৮০ শতক রেকর্ড ভূক্ত এজমালি পুকুরটিতে মুন্সি বাড়ি ফিসারিজ এন্ড হ্যাচারির মাধ্যমে দীর্ঘদিন মৎস্য চাষ করে আসছে।বড়কান্দা  গ্রামের মৃত মুসলেম মিয়া একাধিক অংশীদারদের নিকট থেকে পুকুরের মাঝামাঝি অংশে ৬০ শতাংশ ক্রয় করে পুকুরে থাকা প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার মাছ থাকা সত্ত্বেও পুকুর ভরাট যাবতীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে। হ্যাচারীর মালিক মোঃ আসাদুল্লাহ পুকুর ভরাট না করার অনুরোধ করলেও বাধা না শুনে ভরাট কার্যক্রম শুরু করে। সরেজমিনে তদন্ত করে দেখা যায় পুকুরের মাঝামাঝি বাশ ও জাল দিয়ে মাঝামাঝি বেরা দেওয়া ও বালু ভরাটের জন্য ব্যবহৃত  আনলোড ড্রেজারের প্লাষ্টিক পাইপ লাগানো। এ বিষয়ে ফিসারিজের মালিক মোঃ আসাদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন আমি মুন্সি বাড়ি ফিসারিজ এন্ড হ্যাচারির নামে প্রতিষ্ঠান খুলে সরকারের নীতিমালা অনুসরণ করে সুনামের সাথে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছি এবং প্রতি বছর নিয়ম অনুযায়ী সরকারকে কর প্রদান করে আসছি আকস্মিক আমাদের না জানিয়ে অংশিদারদের নিকট থেকে মোটা অংকের বিনিময়ে পুকুরের মাঝামাঝি অংশে ক্রয় করে আমার সফল ব্যবসায় নষ্ট করা  এই পুকুর সহ অন্য পুকুর গুলো কে গ্রাস করার পরিকল্পনা নিয়ে ভয়ভীতি ও ষড়যন্ত্র করে  আসছে। এ দিকে ক্রয় সূত্রে মালিক অভিযুক্ত মোঃ শরিফের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন আমি ন্যায্য মূল্য দিয়ে ক্রয় করেছি আমি আসাদুল্লাহ সাথে এই ফিসারিজে থাকতে রাজিনা তাই আমি আমার যতটুকু জায়গা আছে পুকুরের মাঝামাঝি দুই পাশে ভরাট করবো। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রবীর কুমার রায়ের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন  আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন


ফেসবুকে আমরা