• রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২৮ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
সর্বশেষ
নির্বাচনি দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পোস্টাল ব্যালটে ভোটে রেজিস্ট্রেশন বাধ্যতামূলক হামলা-সহিংসতার প্রতিবাদে দাউদকান্দিতে বিএনপির বিক্ষোভ মেঘনায় বিশেষ স্থানে সিসি ক্যামেরা ছাড়া নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে মেঘনায় সন্ত্রাসের ছায়া, সুষ্ঠু ভোট হুমকিতে অটোরিকশা ছিনতাইকে কেন্দ্র করে শান্ত দাস নিহত হয়েছে প্রাথমিক ধারণা পুলিশের কুমিল্লা–১: বিএনপি নেতাকর্মীদের আচরণবিধি মেনে চলার আহবান কঠোর নির্বাচনী আচরণবিধি জারি করল নির্বাচন কমিশন আধার রাতে হোমনায় ভুট্টা খেতে অজ্ঞাত যুবকের গলাকাটা লাশ ৩০০ আসনের নতুন সীমানায় কুমিল্লার আসন অপরিবর্তিত ঢাকা -৫ আসনে বিএনপির নির্বাচন পরিচালনা কমিটিতে উপদেষ্টা হলেন ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা

চিকিৎসককে মারধর করা সেই যুবলীগ নেতা বহিষ্কার

নিজস্ব সংবাদ দাতা / ১১৩ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ৮ জুলাই, ২০২১

০৮ জুলাই ২০২১, বিন্দুবাংলা টিভি. কম, ডেস্ক রিপোর্টঃ

ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় যুবলীগ নেতা মাহবুবুল হক মনিকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। তিনি মুক্তাগাছা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্দেশে মাহবুবুল হক মনিকে যুবলীগ থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।’

মঙ্গলবার (৬ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে মাহবুবুল হকসহ ৮ থেকে ১০ জন মিলে মুক্তাগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের ইমারজেন্সি মেডিকেল কর্মকর্তা ডা. এ এইচ এম সালেকিন মামুনের কক্ষে প্রবেশ করে তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন ও বিভিন্ন হুমকি দেন। এরপর সবাই মিলে ওই চিকিৎসককে মারধর করেন।

এ ঘটনায় ওইদিন মাহবুবুল হক মনিকে আসামি করে ডা. এ এইচ এম সালেকিন বাদী হয়ে মামলা করেন। ওইদিন রাতেই যুবলীগ নেতা মাহবুবুল আলম মনিকে (৩৫) গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরদিন বুধবার (৭ জুলাই) সকালে মাহবুবুল হক মনির আরো চার সহযোগী কামরুজ্জামান (৩৫), জুয়েল (২৭), রানা দে (২৬), শরীফকেও (২৫) গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের সবাইকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, মারধরের শিকার ডা. এ এইচ এম সালেকিন মামুন ইমারজেন্সিতে কর্মরত ছিলেন। এ অবস্থায় দুপুর পৌনে ১টার দিকে হাসপাতালের হটলাইনে ফোন দিয়ে মুক্তাগাছা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মাহবুবুল হক মনি পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি তার বৃদ্ধ মায়ের করোনা পরীক্ষার জন্য বাসায় গিয়ে নমুনা নেয়ার ব্যাপারে জানতে চান।

ডা. সালেকিন জানান, বাসায় গিয়ে নমুনা নেয়া আপাতত বন্ধ। তাই তার মাকে হাসপাতালে নিয়ে এসে নমুনা দেয়ার পরামর্শ দেন।

এর কিছুক্ষণ পর দুপুর ২টার দিকে মাহবুবুল হক মনি ও ৮-১০ জন মিলে হাসপাতালের ইমারজেন্সি মেডিকেল কর্মকর্তা কক্ষে প্রবেশ করে তাকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করেন ও হুমকি দেন। এরপর সবাই মিলে চিকিৎসককে মারধর করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

মন্তব্য করুন

এই জাতীয় আরো খবর দেখুন